জয়পুরহাটে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উদযাপনে দুদিন ব্যাপী কর্মসূচি গ্রহণ
ঐতিহাসিক ৭ইমার্চ জাতীয় দিবস হিসেবে যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপনের জন্য স্থানীয় জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে জয়পুরহাটে দুদিন ব্যাপী কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।
১৯৭১ সালের অগ্নিঝরা ৭ মার্চে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বজ্রকন্ঠের ভাষণ ছিল স্বাধীনতার সর্বাত্মক প্রস্তুতি গ্রহণের দিকনির্দেশনা ও বাঙালি জাতির মুক্তির মূলমন্ত্র। বঙ্গবন্ধুর সেই ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণকে ”মেমোরি অব দ্যা ওয়ার্ল্ড রেজিষ্টারে ” বিশ্ব ঐতিহ্য দলিল হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করে ইউনেস্কো। জয়পুরহাটে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ জাতীয় দিবস হিসেবে যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপনের জন্য স্থানীয় জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ৬ ও ৭ মার্চ দুদিন ব্যাপী কর্মসূিচ গ্রহণ করা হয়েছে। কর্মসূচিী মধ্যে রয়েছে ৬ মার্চ জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে তিন বিভাগে অনুষ্ঠিত হবে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে রচিত কবিতা আবৃত্তি, সংগীত, একক ও দলীয় নৃত্য প্রতিযোগিতা। ঐতিহাসিক ৭ মার্চ সকাল ৮ টায় শহীদ ডা: আবুল কাশেম ময়দানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ। সকাল ১০ টায় শিশু একাডেমিতে তিন বিভাগে অনুষ্ঠিত হবে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ ও বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চ ভাষণ বিষয়ে চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা।
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ জাতীয় দিবস হিসাবে যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপনের জন্য আবৃত্তি, সংগীত, নৃত্য প্রতিযোগিতা আয়োজনের পাশাপাশি বঙ্গবন্ধু কর্মময় জীবন ভিত্তিক আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, ডকমেন্টারি প্রদর্শনী , চলচিত্র ও আলোকচিত্র প্রদর্শনীর সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়েছে। ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ জাতীয় দিবস হিসেবে যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপনের জন্য গৃহীত কর্মসূচিীত সকল সরকারি, আধাসরকারি প্রতিষ্ঠানকে অংশ গ্রহনের আহবান জানানো হয়েছে বলে জানান, জেলা প্রশাসক সালেহীন তানভীর গাজী।