বিএনপির আনন্দ মিছিলে সন্ত্রাসীদের হামলা
গত ৬/০৮/২০২৪ ইং মঙ্গলবার সকাল ১১ টায় উপজেলা বিএনপির উদ্যোগে এক বিশাল আনন্দ মিছিল বের হয়। উক্ত মিছিলে উপস্থিত ছিলেন যুবদল সাবেক কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি মুহা: মজিবুর রহমান,জনাব মোতাহার হোসেন জাহাঙ্গীর, উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক সৈয়দ সিদ্দিক উল্লাহ ফরিদ, সাবেক সভাপতি গিয়াস উদ্দিন আহমদ, জনাব আহসান চেয়্যারম্যান, জনাব বোরহান উদ্দিন ভূঁইয়া, জনাব শফিকুর রহমান শিকদার, মো: মকবুল আহমদ রতন, আ: আহাদ মাস্টার, রনি মাস্টার, আমিরুল ইসলাম জসিম, মাহাদি ইসলাম বাবু, মো: হারুন সরদার, জনাব ইস্পাহানি মেম্বার, মোঃ মনির হোসেন, সফিউল্লাহ মেম্বার, মুকুল হোসেন, মোঃ মহসিন মিয়া, জনাব মনির সরদার, জনাব মাহবুবুল খান, গোলাপ হোসেন জমাদার, মামুন হোসেন, মোঃ হারুন ফকির, হানিফ মোল্লা, মোঃ রাজা মিয়া, লোকমান হোসেন শিকদার, নুরু শিকদার, মাসুদ ইঞ্জিনিয়ার, আবু নাসের বুলু, নুরুল জমাদার, শাহ আলম বিএসসি, নজরুল ইসলাম, মোঃ সানাউল্লাহ, হানিফ মিয়া, হুমায়ুন ঢালি, কাউসার মোঃ মোরসালিন, চঞ্চল শেখ, মোঃ মহসিন মেম্বার, রমজান আলী, আমিরুল মেম্বার, মোঃ আতাউর রহমান, মোয়াজ্জেম মেম্বার,শামসুদ্দিন মেম্বার, জসিমউদদীন খান,ফেরদৌস,সাইফুল ইসলাম, মিলন দর্জি, মোঃ মোতালেব, ছন্দু সরকার, মোঃ আলী শিকদার , মোঃ জাহিদ, হেলাল মিয়া, মোজাম্মেল মেম্বার, জাকারিয়া মেম্বার, মৎস্য আলমগীর সহ অনেক নেতাকর্মী। প্রায় ৬-৭ হাজার লোকের মিছিলটি মাথাভাঙ্গা ব্রিজের নিকট হতে শুরু হয়ে উপজেলা চত্বর ঘুরে রসুলপুর বাজারে পৌঁছালে মিছিলে দুই দিক থেকে গজারিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিন্না খানের নির্দেশে তার ভাগিনী জামাই আওয়ামী ক্যাডার মিলন মিজি,আওয়ামী ক্যাডার, মাদক ব্যবসায়ী ও অস্ত্রকারবারি শাহ আলম মোলার নেতৃত্বে ২৫ থেকে ৩০ জন মিছিলে অতর্কিত গুলি ও হামলা চালায়। এতে প্রায় ৩০-৩৫ জন নেতাকর্মী গুলিবিদ্ধ ও আহত হয়। এই সময় অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী মারুফ মিজি, দেলা মেম্বার, আমজাদ, শেখ ফরিদ, মান্নান, বাবলা ডাকাত, রিদন মিয়াজি, সিফাত মোল্লা, দর্পণ মোল্লা, সবুজ মোল্লা, ফারদিন মোল্লা, আব্দুল্লাহ মোল্লা, বাবু মোল্লা, বাকি বিল্লাহ, বিল্লাল ক্যাডার, প্রেসার কাওসার, শাকিল প্রধান,মিয়াদ প্রধান,ইমরান প্রধান,ফারুক প্রধান,সানজিন, সিয়াম,খোকন ল্যাংড়া সহ আরও কয়েকজন ক্যাডার এলোপাথারি গুলি করে। কুপিয়ে ও পিটিয়ে অনেককে আহত করে। আহতদের মধ্যে কলিমুল্লাহ কলেজের শিক্ষক ও ভবেরচর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি জনাব শফিক শিকদার, মহসীন মেম্বার, মোঃ নাসির, মোঃ শরিফ হোসেন, সোহান, মহিউদ্দিন বেপারী, মফিজ বেপারী, নিজামুদ্দিন, শাওন, আবুল হাসান, মিন্টু মিয়া, মোসলে উদ্দিন, মোবারক হোসেন, ফরিদ মিয়া, শরিফুল ইসলাম, কাইয়ুম দর্জি, বাবু বেপারীসহ আরো কয়েকজন গুলিবিদ্ধ ও আহত হয়। আহতদের মধ্যে অনেককে রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এদের মধ্যে গুলিবিদ্ধ হয়ে সোহান বাম চোখের দৃষ্টিশক্তি হারায়।