বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, “হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করেছেন চেম্বার আদালত। এর ফলে ডাকসু নির্বাচন আয়োজনে কোনো বাধা নেই।”
এর আগে আজ বিকেলেই হাইকোর্ট এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে ডাকসু নির্বাচনের প্রক্রিয়া ও চূড়ান্ত ভোটার তালিকা স্থগিত করেছিলেন। বিচারপতি হাবিবুল গনি ও বিচারপতি শেখ তাহসিন আলীর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ ওই আদেশ দিয়েছিলেন।
তফসিল অনুযায়ী, আগামী ৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এবার ডাকসুর ২৮টি পদের বিপরীতে মোট ৪৭১ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে নারী প্রার্থী ৬২ জন। শুধু সদস্যপদেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন সবচেয়ে বেশি ২১৭ জন প্রার্থী।
এছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৮টি হলে ১৩টি পদে মোট ১ হাজার ৩৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আছেন। রাজনৈতিক সংগঠনগুলোর মধ্যে ছাত্রদল, ইসলামী ছাত্রশিবির ও গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ আলাদা প্যানেল দিয়েছে। বামপন্থী ছাত্রসংগঠনগুলো দিয়েছে দুটি প্যানেল। পূর্ণ ও আংশিক মিলিয়ে এবারের নির্বাচনে প্যানেল দাঁড়িয়েছে প্রায় ১০টি। Sorce:News24bd